শিশুদের বই মেলায় নিতে আজহারীর আহ্বান
অমর একুশে গ্রন্থমেলায় শিশুদের নিয়ে যাওয়া ও তাদেরকে বই কিনে দেয়ার জন্য অভিভাবকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় ইসলামি বক্তা মিজানুর রহমান আজহারী।
শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তিনি এ আহ্বান জানান।
অভিভাবকদের উদ্দেশে আজহারী বলেন, যাদুঘর, চিড়িয়াখানা এবং শিশুপার্কে যেভাবে শিশুদেরকে নিয়ে ঘুরে বেড়ান, ঠিক তেমনিভাবে শিশুদেরকে নিয়ে একুশের বইমেলাতেও ঘুরে আসুন।
‘মনের আনন্দে ওরা বিভিন্ন স্টলে ঘুরে বেড়াবে আর চোখ বুলাবে মজার মজার ও রংবেরঙের সব বইয়ের পাতায়। কিনবে নানাধরনের শিশুতোষ বই। বই মেলায় বেড়ানোর এ মুহূর্তগুলো সুন্দর স্মৃতি হয়ে থাকবে ওদের জীবনে।’
আরও পড়ুন: সব মাহফিল স্থগিত, দেশ ছাড়ছেন আজহারী
শিশুদের আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য গল্প, কবিতা এবং সায়েন্স ফিকশনের পাশাপাশি গল্পে গল্পে নবী জীবনী, হারানো মুসলিম ঐতিহ্যের ইতিকথা, শিশুদের ইমান সিরিজ ও আমি হতে চাই সিরিজের মত বই কিনে দেয়ান পরামর্শ দেন আজহারী।
এসব বই পড়ে শিশুরা আলোকিত মানুষ হয়ে গড়ে উঠবে মনে করেন তিনি।
আজহারী আরও বলেন, পৃথিবীর অনেক দেশে দেখেছি, অবসরে লোকজন নতুন নতুন বই পড়ে। সাগরতীরে সানবার্নের সময়, বাসস্টপেজে বাসের জন্য অপেক্ষার সময় কিংবা মেট্রোরেলে বসে অথবা দাঁড়িয়ে লোকজন বই পড়ছে। সেল্ফ ডেভেলপমেন্টের জন্য এই বই পড়ার অভ্যাসটা খুব জরুরি।
তিনি বলেন, ছোটবেলা থেকেই বইপ্রেমী ও জ্ঞানপিপাসু করে গড়ে তুলতে, এখন থেকেই সোনামনিদের হৃদয়ে জ্ঞানার্জনের তীব্র আকাঙ্ক্ষা জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করতে হবে। জানার এবং শেখার নেশা যেন ওদের তাড়া করে ফেরে সব সময়।
‘ওরা যা শিখবে, ভালোবেসে শিখবে। ওরা যা জানবে, গভীরভাবে জানবে। ওরা যা শুনবে, আগ্রহ ভরে শুনবে। মনের আনন্দে যেন ওরা সব শিখতে পারে। আনন্দ আর উৎসাহ নিয়ে ওরা যা শিখবে সেটাই আসল শিক্ষা। মনে রাখবেন, জোর করে বিদ্যা চাপিয়ে দেয়ার নাম শিক্ষা নয়, শিক্ষা হলো আপনার সন্তানের স্বতঃস্ফূর্ত আত্মবিকাশ।’
আজহারী বলেন, বইমেলা শেষ হতে আর মাত্র দুই সপ্তাহ বাকী। বড়দের পাশাপাশি কচিকাঁচাদের কলরবেও মুখরিত হোক একুশে বইমেলা চত্বর
শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তিনি এ আহ্বান জানান।
অভিভাবকদের উদ্দেশে আজহারী বলেন, যাদুঘর, চিড়িয়াখানা এবং শিশুপার্কে যেভাবে শিশুদেরকে নিয়ে ঘুরে বেড়ান, ঠিক তেমনিভাবে শিশুদেরকে নিয়ে একুশের বইমেলাতেও ঘুরে আসুন।
‘মনের আনন্দে ওরা বিভিন্ন স্টলে ঘুরে বেড়াবে আর চোখ বুলাবে মজার মজার ও রংবেরঙের সব বইয়ের পাতায়। কিনবে নানাধরনের শিশুতোষ বই। বই মেলায় বেড়ানোর এ মুহূর্তগুলো সুন্দর স্মৃতি হয়ে থাকবে ওদের জীবনে।’
আরও পড়ুন: সব মাহফিল স্থগিত, দেশ ছাড়ছেন আজহারী
শিশুদের আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য গল্প, কবিতা এবং সায়েন্স ফিকশনের পাশাপাশি গল্পে গল্পে নবী জীবনী, হারানো মুসলিম ঐতিহ্যের ইতিকথা, শিশুদের ইমান সিরিজ ও আমি হতে চাই সিরিজের মত বই কিনে দেয়ান পরামর্শ দেন আজহারী।
এসব বই পড়ে শিশুরা আলোকিত মানুষ হয়ে গড়ে উঠবে মনে করেন তিনি।
আজহারী আরও বলেন, পৃথিবীর অনেক দেশে দেখেছি, অবসরে লোকজন নতুন নতুন বই পড়ে। সাগরতীরে সানবার্নের সময়, বাসস্টপেজে বাসের জন্য অপেক্ষার সময় কিংবা মেট্রোরেলে বসে অথবা দাঁড়িয়ে লোকজন বই পড়ছে। সেল্ফ ডেভেলপমেন্টের জন্য এই বই পড়ার অভ্যাসটা খুব জরুরি।
তিনি বলেন, ছোটবেলা থেকেই বইপ্রেমী ও জ্ঞানপিপাসু করে গড়ে তুলতে, এখন থেকেই সোনামনিদের হৃদয়ে জ্ঞানার্জনের তীব্র আকাঙ্ক্ষা জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করতে হবে। জানার এবং শেখার নেশা যেন ওদের তাড়া করে ফেরে সব সময়।
‘ওরা যা শিখবে, ভালোবেসে শিখবে। ওরা যা জানবে, গভীরভাবে জানবে। ওরা যা শুনবে, আগ্রহ ভরে শুনবে। মনের আনন্দে যেন ওরা সব শিখতে পারে। আনন্দ আর উৎসাহ নিয়ে ওরা যা শিখবে সেটাই আসল শিক্ষা। মনে রাখবেন, জোর করে বিদ্যা চাপিয়ে দেয়ার নাম শিক্ষা নয়, শিক্ষা হলো আপনার সন্তানের স্বতঃস্ফূর্ত আত্মবিকাশ।’
আজহারী বলেন, বইমেলা শেষ হতে আর মাত্র দুই সপ্তাহ বাকী। বড়দের পাশাপাশি কচিকাঁচাদের কলরবেও মুখরিত হোক একুশে বইমেলা চত্বর
Thanks For You Reading The Post
We are very happy for you to come to our site. Our Website Domain name
https://newblog185.blogspot.com/.
Newer Posts
Newer Posts
Older Posts
Older Posts
Main Page